The best Side of গাজা
The best Side of গাজা
Blog Article
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে তিনিই তৃতীয় প্রেসিডেন্ট যাকে অভিশংসিত হতে হয়েছিল। ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে তিনি ডেমোক্র্যাট প্রতিদ্বন্দ্বী জো বাইডেনের বিরুদ্ধে ‘নেতিবাচক কোনও বিষয়’ খুঁজে বের করার জন্য বিদেশি সরকারকে চাপ দিয়েছিলেন। ডেমোক্র্যাট নেতৃত্বাধীন প্রতিনিধি পরিষদে তাকে অভিশংসিত করা হলেও রিপাবলিকান নেতৃত্বাধীন সেনেটে তিনি খালাস পান।
২০২৩ সাল পর্যন্ত, ট্রাম্প ২০২৪ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে রিপাবলিকান মনোনয়নের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন। ওই বছরের মার্চে ম্যানহাটনের একটি গ্র্যান্ড জুরি জালিয়াতির ৩৪টি অভিযোগে ট্রাম্পকে অভিযুক্ত করে। যার ফলে তিনিই প্রথম সাবেক প্রেসিডেন্ট যিনি ফৌজদারি অভিযোগের সম্মুখীন হন।[১০] তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন।[১১][১২] ২০২৪ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির মনোনীত প্রার্থী হিসেবে জয়লাভ করার পর তিনি ৪৭তম রাষ্ট্রপতি হিসাবে নির্বাচিত হন।[১৩][১৪]
ছবির ক্যাপশান, নিউ ইয়র্কের ট্রাম্প টাওয়ারে নিজ অফিসে ডোনাল্ড ট্রাম্প।
ছবির ক্যাপশান, মিলওয়াকিতে রিপাবলিকান ন্যাশনাল কনভেনশনে আহত অবস্থায় উপস্থিত ডোনাল্ড ট্রাম্প।বিবিসি বাংলায় অন্যান্য খবর
এরপর ২০২১ সালের ছয়ই জানুয়ারি click here ওয়াশিংটনে তার সমর্থকদের মিছিল করে জমায়েতের আহ্বান জানান। কিন্তু এই জমায়েত দাঙ্গায় রূপ নেয়। এই ঘটনায় তার ভূমিকাকে কেন্দ্র করে তার বিরুদ্ধে দু’টো ফৌজদারি মামলাও দায়ের করা হয়েছে।
নির্বাচনি প্রচারে তার সম্পদ এবং ব্যবসায়িক সাফল্যকে জাহির করতে দেখা গিয়েছিল এই রিয়েল এস্টেট টাইকুনকে। তিনি মেক্সিকোর বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ‘মাদক, অপরাধ ও ধর্ষকদের পাঠানোর’ অভিযোগ আনেন এবং দাবি করেন সীমান্তে প্রাচীর নির্মাণের খরচ ওই দেশকেই দিতে হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডােনাল্ড ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে অন্যদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন সদ্য বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
আবারও ট্রাম্পকে হত্যার চেষ্টা, হামলাকারী সম্পর্কে যা জানা যাচ্ছে১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪
রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের রাফাহ প্রচারকার্য ২০১৬
বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধির বিশ্বব্যাংকের আশঙ্কাকে কীভাবে দেখছেন অর্থনীতিবিদেরা
ছবির ক্যাপশান, ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের রাতে নিউ ইয়র্কে জন সাধারণের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা দিচ্ছেন মি. ট্রাম্প।
সোমবার বাংলাদেশ সময় রাত ১১টার কিছু পরে শপথ নেন ট্রাম্প। শপথে তিনি সংবিধানকে "সংরক্ষণ ও রক্ষা করার" প্রতিজ্ঞা করেন।
জনতাকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, একদিন তারা (দেশের মানুষ) এই দিনের দিকে ফিরে তাকাবে এবং এই দিনটিকে “নিজেদের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিনগুলোর মধ্যে একটি দিন” হিসেবে বিবেচনা করবে।
কুইন্স, নিউ ইয়র্ক সিটি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র